

আমাদের কথা
নমস্কার। শনিবারের ব্লগের সপ্তম পর্বের আজ ষষ্ঠ পোষ্ট।
পঞ্চম পোষ্টের অসাধারণ সাড়ায় আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।
গতবারের ক্যুইজে অংশগ্রহণকারী প্রায় সকলেই সঠিক উত্তর দিয়েছেন, এটা আমাদের কাছে খুবই সুখের কথা।
সঠিক উত্তরদাতারা প্রত্যেকে ৫টি করে পয়েন্ট সংগ্রহ
করেছেন। এবারেও থাকছে একটি সহজ প্রশ্ন। আশা করি এবারও আপনাদের কাছ থেকে ঠিক উত্তরই পাব।
সরাসরি আমাদের WhatsApp নম্বরে
9830606220) অথবা
ইমেল করেও আপনার উত্তর পাঠানো যাতে পারে।
আমাদের Email
pbsarkar@gmail.com
যারা প্রথম সর্বাধিক ৮০ পয়েন্ট অর্জন করবেন তাদের সল্টলেকের চিরন্তনী সভাঘরে চা-নের আসরে আপ্যায়িত করা হবে। সঙ্গে থাকবে বিশেষ প্রীতি উপহার।
ব্লগটি ভালো লাগলে আপনার পরিচিতজনেদের শেয়ার করবার অনুরোধ রইল। আর প্রতি শনিবার সকালে শনিবারের ব্লগ-এ চোখ রাখলে ভীষণ খুশি হব।
নমস্কার
ডা. পূর্ণেন্দুবিকাশ সরকার
সেকালের চিৎপুর
চিৎপুরের ইতিহাস প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো। জনৈক মনোহর ঘোষ এই অঞ্চলে দেবী চিত্তেশ্বরীর একটি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মনে করা হয় সেই মন্দিরের নাম অনুসারেই এই অঞ্চলটি চিতপুর হিসাবে পরিচিত হয়েছিল। চিতে ডাকাত নামে এই অঞ্চলের এক কুখ্যাত ডাকাত এই মন্দিরে নরবলি দিত। চিতে ডাকাতের নাম অনুসারেও এই অঞ্চলের নামকরণ হওয়া সম্ভব। বর্তমানে প্রাচীন মন্দিরটি একটি ধ্বংসস্তুপ মাত্র। কারও কারও মতে আগে এই অঞ্চলের নাম ছিল ‘চিত্রপুর’। তারই অপভ্রংশ চিৎপুর। ১৭১৭ সালে মুঘল সম্রাট ফররুখ শিয়রের কাছ থেকে ইংরেজরা যে ৩৮টি গ্রামের সত্ত্ব লাভ করে, তার মধ্যে চিৎপুর ছিল অন্যতম। পরবর্তীকালে চিৎপুর, টালা, বীরপাড়া ও কালীদহ গ্রামগুলিকে নিয়ে ডিহি চিৎপুর গঠিত হয়। ইংরেজ আমলে এই চিৎপুর কলকাতার হৃৎপিণ্ডে একটি ধমনীর মতো। চিৎপুর রোড সাবেক কলকাতার সবচেয়ে প্রাচীন, সবচেয়ে দীর্ঘ আর যোগাযোগের অন্যতম সড়ক। উত্তর কলকাতার বাগজোলা খাল অঞ্চল থেকে শুরু করে ফোর্টউইলিয়াম পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। আগে হ্যারিসন রোড পর্যন্ত আপার চিৎপুর রোড, পরের অংশটুকু লোয়ার চিৎপুর রোড বলা হত। আজ সমস্ত রাস্তাটাই রবীন্দ্র সরণি। এই দীর্ঘ রাস্তার দু’ধারে এখনও ছড়িয়ে রয়েছে কলকাতার নানা স্মৃতিবৈভব। চিৎপুর রোড ছিল কলকাতার প্রাচীনতম রাস্তা। ধনীদের পাশাপাশি এই অঞ্চলে বহু সাধারণ ব্যবসায়ীর বাস ছিল। বাংলা পঞ্জিকা এখানে ছাপা হত। এটিই ছিল বটতলা বইবাজারের কেন্দ্র। চিৎপুর রোডের সঙ্গে যুক্ত অনেক কিছুই কলকাতার বাঙালি জীবন ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল। চিৎপুর রোড প্রসঙ্গে ১৯০৯ সালে এইচ. ই. এ. কটন লিখেছে, “The great thoroughfare, which commencing in the extreme south, assumes the various names of Russa Road, Chowringhee Road, Bentick Street, Chitpore Road, and Barrackpore Trunk Road, forms a continuation of the Dum Dum Road and was the old line of communication between Morshedabad and Kalighat. It is said to occupy the site of the old road made by the Sabarna Roy Choudhurys, the old zemindars of Calcutta, from Barisha, where the junior branch resided, to Halisahar, beyond Barrackpore, which was the seat of the senior branch.” জোড়াসাঁকো সহ এই রাস্তার দুইধারের সমগ্র অঞ্চলটি এখনও চিৎপুর নামেই পরিচিত।


কবিকথা
‘ঠাকুরঘরের নৈবেদ্যের মধ্যে আমরা ঠাকুরের সত্যকার প্রাপ্যকে প্রত্যহ নষ্ট করি ।
এর থেকে একটা কথা বুঝতে পারবে, আমার দেবতা মানুষের বাইরে নেই। নির্বিকার নিরঞ্জনের অবমাননা হচ্চে
বলে’ আমি ঠাকুরঘর থেকে দূরে থাকি এ কথা সত্য নয়— মানুষ বঞ্চিত হচ্চে বলেই আমার নালিষ । যে সেবা যে প্রীতি মানুষের মধ্যে সত্য করে তোলবার সাধনাই হচ্চে ধর্মসাধনা তাকে আমরা খেলার মধ্যে ফাঁকি দিয়ে মেটাবার চেষ্টায় প্রভূত
অপব্যয় ঘটাচ্চি । এই জন্যেই আমাদের দেশে ধার্ম্মিকতার দ্বারা মানুষ এত অত্যন্ত অবজ্ঞাত।’
২৯ চৈত্র ১৩৩৭
Eye Care Tips In Monsoon
1. Keep Your Hands Clean
2. Avoid Sharing Personal Items
3. Use Clean and Dry Eyewear
4. Guard Your Eyes From Raindrops
5. Stay away from eye makeup
6. Maintain Hydration
7. Keep Your surroundings Clean
8. Eat a Balanced Diet
9. Consult an Eye Specialist Doctor
10. Maintain Good Eye Care Practices


Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.