১৮৮২ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসের শেষ সপ্তাহ। বাতাসে হালকা শীতের আভাস। জোড়াসাঁকোর বাড়িতে নিজের পড়বার ঘরে ১৪ বছরের এক বালক নিবিষ্টমনে বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছিল। কিন্তু বারবার তার মনোযোগ বিঘ্নিত হচ্ছে পাশের ঘর থেকে ভেসে আসা উচ্চস্বরে একটি কণ্ঠের কিছু সংলাপে। সঙ্গে ছিল মৃদুস্বরের অন্য কন্ঠ। উচ্চকণ্ঠটি ছিল রামসর্বস্ব পণ্ডিতের, বালকটির সংস্কৃত শিক্ষক, মৃদুকণ্ঠটি মেজদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের। …
Continue reading “রবির গানই নাটকের প্রাণ “